थैलीसीमिया हीमोफिलिया सोसायटी की ओर से आज ट्राफिक हाई स्कुल में विश्व थैलीसीमिया दिवस मनाया गया। इस अवसर पर कोलकाता के अस्पताल से आए हेमोटोलाजिस्ट डाक्टर तारक नाथ मुखर्जी ने कहा कि शादी के पहले युवक युवतियों की थैलीसीमिया जांच होनी चाहिए उन्होने कहा कि दोनों में अगर थैलीसीमिया हो तो भी बच्चों में 25 फीसदी ही रोग के पनपने की संभावना होती है।
उन्होने कहा कि थैलीसीमिया बच्चों को आयरन युक्त खाना देने से परहेज करना चाहिए उन्होने कहा क कई लोग थैलीसीमिया रोगी के डायट चार्ट निकालते हैं उसमें भी कई भ्रांतियां होती है उन्होने अभिभावकों को कहा कि खाने को लेकर बहुत ज्यादा परेशान होने की जरुरत नहीं उन्होंने कहा किगुजरात व बंगाल में थैलीसीमया रोगी अधिक है बंगाल में 15 फीसदी लोग इस रोग के कैरियर हैं।
Click video link
इस अवसर पर थैलीसीमिया ग्रस्त बच्चों ने गीत संगीत व नृत्य पेश किए। कैंप में कुल 32 युनिट रक्त संग्रहित किया गया। इस अवसर पर आलोक एरिक, असीमनाथ, मानिक मंडल व अन्य उपस्थित थे। Society member sukumar Paul, Murshida Bibi, Chhabi Rani Maity, Sima Dandapat, Snehanshu Adhikary, Debnath De, prasanto Mahato & others were present on the ocassion.
Society said
We are sincerely grateful to all those who have extended their financial and emotional support on this journey. In this way we are constantly asking for mental and financial help from you. Because there is no specialist hematologist in the adjacent district hospitals including West Medinipur, lack of life-saving medicine, blood ha ha, lack of adequate government services and we are the unfortunate helpless parents. In such a situation, your only help is to save this miserable life.
Today, when the lack of social values and sense of humanity is going to take the society to the depths of a darkness and as a result, the unfortunate Thalassemia children are neglected, neglected, deprived, deceived in the government and private level. Just then we were organized by the unfortunate Thalassemia parents, Thalassemia Dardi respected Manik Mandal alias Manik Kaku and organized and through many organizational challenges as West Medinipur Thalassemia Hemilia Guardian Society. We are moving forward for some basic rights and needs of these unfortunate children and some future plans.
Our call to action:
1- Constant awareness camps and carriers in various educational institutions at different levels of society to build a thalassemia free society.
2- Encourage voluntary blood donation and organize organizational voluntary blood donation camps.
3- Solving their daily problems by establishing coordination with government hospitals and employees alongside thalassems.
4- World Thalassemia Day Celebration on May 8 with Thalassemia Hemiphilia with children and parents through various social service programs.
5 – World Blood Donor Day celebration on June 14 through various social events to honor the organizers and voluntary blood donors of various voluntary blood donation camps.
6 – Constantly cooperating with Thalassemia, Hemophilia, Sicklecell Enemies to get Disability Certificate.
7 – Thalassemia to children’s blood tests, medications,
8 – Providing financial support to the treatment of thalassemia children.
9 – Step by step for the sake of thalassemia children moving towards future planning.
আমাদের কর্ম সমুহ।
1- থ্যালাসেমিয়া মুক্ত সমাজ গড়তে সমাজের বিভিন্ন স্তরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিনিয়ত সচেতনতা শিবির এবং বাহক নির্ণয় করন।
2- সেচ্ছা রক্ত দানে উদ্বুদ্ধ করা ও সাংগঠনিক ভাবে সেচ্ছা রক্ত দান শিবির সংগঠিত কর।
3- সরকারি হাসপাতাল ও কর্মীদের সংগে সমন্বয় স্থাপন করে থ্যালাসেমিকদের পাশে থেকে তাদের দৈনন্দিন সমস্যার সমাধান করা ।
4- বিভিন্ন সমাজসেবা মুলক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে, থ্যালাসেমিয়া হিমফিলিয়া বাচ্চা ও অভিভাবকদের সাথে 8 ই মে বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস উদযাপন ।
5 – বিভিন্ন সেচ্ছা রক্ত দান শিবির সংগঠক ও সেচ্ছা রক্ত দাতাগনকে সম্মানিত করতে নানান সামাজিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে 14 ই জুন বিশ্ব রক্ত দাতা দিবস উদযাপন ।
6 – থ্যালাসেমিয়া, হিমফিলিয়া, সিকলসেল এনিমিযাদের প্রতিবন্ধী শংসাপত্র পেতে প্রতিনিয়ত সহযোগিতা করা ।
7 – সাধ্যানুযায়ি থ্যালাসেমিয়া বাচ্চাদের রক্ত পরীক্ষা, ওষুধ প্রদান,
8 – থ্যালাসেমিয়া শিশুদের চিকিত্সায় যথাসাধ্য আর্থিক সহায়তা প্রদান ।
9 – থ্যালাসেমিয়া শিশুদের সার্থে ধাপে ধাপে ভবিষ্যত পরিকল্পনার দিকে চলা।
আজ সামাজিক মূল্যবোধ ও মানবিকতা বোধের অভাব যখন সমাজকে এক অন্ধকারের অতলে তলিয়ে নিয়ে যেতে চলেছে আর তারই ফলস্বরূপ হতভাগ্য থ্যালাসেমিয়া বাচ্চারা যখন সরকারি, বেসরকারি স্তরে উপেক্ষিত, অবহেলিত, বঞ্চিত, ছলনার শিকার । ঠিক তখনি আমারা হতভাগ্য থ্যালাসেমিয়া অভিভাবকরা, থ্যালাসেমিয়া দরদি শ্রদ্ধেয় মানিক মন্ডল ওরফে মানিক কাকু দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে সংগঠিত হয়েছি এবং পশ্চিম মেদিনীপুর থ্যালাসেমিয়া হিমফিলিয়া গার্ডিয়ান সোসাইটি রুপে সাংগঠনিক ভাবে বহু প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছি এই হতভাগ্য শিশুদের কিছু মৌলিক অধিকার ও প্রয়োজনের তাগিদে আর কিছু ভবিষ্যত পরিকল্পনার উদ্দেশ্যে ।
এই চলার পথে যারা আর্থিক ও মানসিক ভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন ,তাদের সকলের কাছে আমরা আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞ । এভাবেই প্রতিনিয়ত আমরা আপনাদের কাছে মানসিক এবং আর্থিক সাহায্য প্রার্থী । কারন পশ্চিম মেদিনীপুর সহ সংলগ্ন জেলা হাসপাতাল গুলোতে একজন বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিষট নেই, জীবনদায়ী ওষুধের অভাব, রক্তের হা হা কার , পর্যাপ্ত সরকারি পরিষেবার অভাব আর আমরা হতভাগ্য অসহায় অভিভাবক । এমতাবস্থায় এই অসহায় হতভাগ্য জীবন গুলোকে রক্ষা করতে আপনারই একমাত্র সহায়।
Leave a Reply