उच्च माध्यमिक में भर्ती के लिए एडमिशन फीस व माध्यमिक तथा उच्च माध्यमिक परीक्षा फीस को माफ करने की मांग को लेकर डीएसओ ने डीआई को सौंपा ज्ञापन

उच्च माध्यमिक में भर्ती के लिए एडमिशन फीस माफ करने व माध्यमिक तथा उच्च माध्यमिक परीक्षा फीस को माफ करने की मांग को लेकर डीजे सोनी डीआई को सौंपा ज्ञापन. डीएसओ के जिला सचिव ब्रतिन ने बताया कि डीआई में मामले को लेकर सहानुभूतिपूर्वक विचार करने का आश्वासन दिया है।

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ফর্ম ফিলাপের টাকা ফেরত ও একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীতে ভর্তির ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ফী মকুব এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্কুল গুলোতে অফলাইন  পঠন-পাঠন চালুর দাবিতে জেলা পরিদর্শকের নিকট ডেপুটেশন।

 

ছাত্র সংগঠন AIDSO’ র পক্ষ থেকে নিম্নলিখিত দাবীগুলির ভিত্তিতে জেলা স্কুল পরিদর্শকের নিকট ডেপুটেশন দেওয়া হয়।এই কর্মসূচিতে জেলার প্রায় শতাধিক ছাত্র ছাত্রী অংশগ্রহণ করেন। প্রায় তিন ঘন্টা অবরুদ্ধ রাখার পর DI ছাত্র ছাত্রীদের সাথে দেখা করেন।নেতৃত্ব দেন সংগঠনের জেলা সম্পাদক ব্রতীন দাস। উপস্থিত ছিলেন জেলা সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য সুজিত জানা, টুম্পা গোস্বামী, ভাস্কর পাতর, সায়ন্তন ওঝা রবীন্দ্রনাথ মাইতি প্রমুখ।


জেলা পরিদর্শক ছাত্রসংগঠনের দাবির যৌক্তিকতা মেনে নিয়ে বলেছেন জেলার যে সমস্ত স্কুল গুলো অতিরিক্ত ভর্তি ফি নিচ্ছে তাদের নিয়ে ,শিক্ষক সংগঠনগুলোকে নিয়ে আন্দোলনকারী ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিদের নিয়ে আগামী 26 শে জুলাই আলোচনায় বসবেন।যেসমস্ত ছাত্রছাত্রীরা একাদশ শ্রেণীর ভর্তিতে ফি দিতে পারবেন না তারা স্কুলে আবেদন জানালে স্কুল তাদেরকে বিনা পয়সায় ভর্তি নিতে বাধ্য থাকবেন। সংগঠনের জেলা সম্পাদক ব্রতীন দাস বলেন -“আন্দোলনের আংশিক জয় হয়েছে।আগামী 26 তারিখ আলোচনার ভিত্তিতে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের যে দাবি ‘অবৈতনিক শিক্ষা’ তা আদায় না হলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলবো।”

আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে বিগত দুই বছর ধরে করোনা অতিমারির প্রভাবে  সারাদেশের ছাত্রসমাজের শিক্ষার ভবিষ্যৎ সম্পূর্ণ অনিশ্চয়তার পথে৷ লক্ষ লক্ষ পরিবার তাদের জীবন-জীবিকা হারিয়ে রাস্তায় এসে দাঁড়িয়েছে৷ ছাত্রসমাজও তার বাইরে নয়৷ তাদের  শিক্ষার ভবিষ্যৎ আজ প্রশ্নের সম্মুখীন ৷আবার অপরদিকে সরকারী শিক্ষানীতি ও পরিবর্তিত এই বিরুদ্ধ পরিবেশে সরকারি নানান অগণতান্ত্রিক,বিজ্ঞান বিরোধী সিদ্ধান্ত ছাত্রসমাজ কে বিভ্রান্ত করছে৷তাদের স্বাভাবিক মননশীলতার চূড়ান্ত ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে৷অতি সম্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে সরকারি যে সিদ্ধান্ত তাতে ছাত্র মৃত্যু পর্যন্ত ডেকে এনেছে৷  অপর দিকে স্কুল গুলোতে অফলাইন পাঠান পাঠান বন্ধ থাকার কারণে বৃহৎ অংশের ছাত্র ছাত্রী শিক্ষার থেকে দূরে থাকতে বাধ্য হচ্ছে,যা আগামী ভবিষ্যতকে সম্পূর্ণ ঘন কালো অন্ধকারময় জগতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই কঠিন পরিস্থিতিতে পরীক্ষাগ্রহণ বিষয়ে সময় নিয়ে ছাত্র- শিক্ষক- অভিভাবক ও অতিমারী বিশেষজ্ঞদের সাথে আলোচনা করে যে গণতান্ত্রিক উপায় অবলম্বন করার দরকার ছিল তার তোয়াক্কা না করে সরকার যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে আমরা তার তীব্র নিন্দা করি ৷   এই দু:সময়ে চরম আর্থিক দুর্দশাগ্রস্ত পরিবারের ছাত্র- ছাত্রীরা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় শত শত টাকা পরীক্ষা ফি বাবদ দিতে বাধ্য  হয়েছিল৷
আবার বর্তমানে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের  যে পরিকল্পনা বিগত বছরগুলোর মতো  করা হচ্ছে, আমরা মনে করি তা অত্যন্ত অমানবিক ৷ এই শিক্ষাস্বার্থ বিরোধী সিদ্ধান্ত বহু পরিবারের সন্তানের শিক্ষার ভবিষ্যৎ কেড়ে নেবে৷

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

0 Shares
  • 0 Facebook
  • X (Twitter)
  • LinkedIn
  • Copy Link
  • Email
  • More Networks
Copy link