आंध्रा हायर सेकेंड्री स्कूल ने चंदा कर बनाया रास्ता, अतुलमनी गर्ल्स हाई स्कूल के वार्षिक उत्सव में बच्चियों ने बिखेरी छटा

 

आंध्रा हायर सेकेंडरी स्कूल ने चंदा कर बनवा ली रास्ता. आरोप है  कि आंध्राहायर सेकेंडरी स्कूल के समक्ष लंबे समय से नाली टूट जाने के कारण बजबजा रही थी। बारिश में नाली का पानी सड़कों में आ जाने के कारण बच्चों  का आवागमन तकलीफ भरा हो गया था .

आंध्र हायर सेकेंडरी स्कूल के प्रधान अध्यापक डी तारकेश्वर राव का कहना है कि  प्रशासन को इस संबंध में कई बार कहा गया लेकिन लंबे समय से सिर्फ आश्वासन मिलने के बाद आखिरकार उन लोगों ने फैसला किया किअपने स्टाफ से चंदा संग्रह कर स्लैब बना रास्ता बनवाया जाए व आखिरकार चंदा संग्रहित कर रास्ता बनवा लिया गया जिसका उद्घाटन किया गया। पता चला कि प्रशासनिक पक्ष ने पाथवे बना देने के लिए हामी भरी थी।

Opening of NEW PATH WAY infront of School main gate – fund donated by Andhra Higher Secondary School staff.

খড়্গপুর অতুলমণি গার্লস হাই স্কুলে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শ্রীমতী সুচন্দ্রা বোস।প্রধান অতিথি ছিলেন খড়্গপুর অতুলমণি গার্লস হাই স্কুলের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা শ্রীমতী তপতী গঙ্গোপাধ্যায়।

অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ওয়ার্ড কাউন্সিলর শ্রী অভিষেক আগরওয়ালও উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠানে এবং তাঁর মূল্যবান বক্তব্যের মাধ্যমে সমৃদ্ধ করেন উপস্থিত সকলকে। বিশেষ ভাবে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত হয় ছাত্রীরা।উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের পরিচালন সমিতির সভাপতি শ্রী সমিত রায়।এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এই বিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন প্রাক্তন শিক্ষিকা এবং খড়্গপুর অতুলমণি পলিটেকনিক উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা।

কোভিডকালে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত না হওয়ায় আজকের অনুষ্ঠানে বিগত চারটি বছরের বার্ষিক পরীক্ষায় প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারী কৃতী ছাত্রীদের দেওয়া হয় সবকটি পুরস্কার।বিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি ছিল যথেষ্ট মনোগ্রাহী।পঞ্চম থেকে দশম প্রায় সব শ্রেণীরই ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে অনুষ্ঠানে এবং নাচে,গানে,নাট্যাভিনয়ে,কবিতা আবৃত্তিতে যথেষ্ট দক্ষতার পরিচয় দেয়।প্রাক্তন ছাত্রীরাও পরিবেশন করে গান,নাচ ও আবৃত্তি। এছাড়া দশম শ্রেণীর ছাত্রী পায়েলের ক্লাসিকাল দক্ষিণি নৃত্য পরিবেশনটি উচ্চ প্রশংসার দাবী রাখে।সাংস্কৃতিক বিভাগের দায়িত্বে থাকা এক শিক্ষিকা জানান যে এই ছোট্ট শিল্পীদের মধ্যে বেশিরভাগেরই নেই কোনো বিধিবদ্ধ প্রশিক্ষণ,নেই কোনো প্রশিক্ষক।

নিজেদের প্রচেষ্টায় আর স্কুল শিক্ষিকাদের সাহায্য নিয়েই এরা উপহার দিয়েছে ‘চিত্রাঙ্গদা’ নৃত্যনাট্য,’মা’ এবং ‘আমিই সেই মেয়ে’র মতো নৃত্যনাটিকা, অসাধারণ দক্ষতায়।নাচের তালে তালে মঞ্চে পিরামিড গড়েছে ছাত্রীরা অভিজ্ঞ জিম্ন্যাস্টের মতো।এককথায় একটি অসাধারণ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকল আজ অতুলমণি গার্লস হাই স্কুল এবং উপস্থিত প্রতিটি মানুষ।

 

Exit mobile version