खड़गपर प्रेस क्लब की पहल पर खड़गपुर व मेदिनीपुर जिले के पत्रकारों ने देबमाल्य बागची की गिरफ्तारी को लेकर पश्चिम
मेदिनीपुर जिले के एसपी धृतिमान सरकार से मिले व देबमाल्य बागची की बिना शर्त रिहाई व मामले की सही जांच की मांग की।
সাংবাদিক দেবমাল্য বাগচিকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো এবং মধ্যরাতে সাংবাদিকের বাড়িতে পুলিশি হামলার
প্রতিবাদে খড়গপুরের মহকুমা শাসকের মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীকে স্মারকলিপি প্রদান।
চোলাই মদের কারবারিদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন খড়গপু্র শহরের গৃহবধূ বাসন্তি দাস এবং সেই খবর করেছিলেন সাংবাদিক দেবমাল্য বাগচী। সেই চোলাই কারবারিদেরই মিথ্যা মামলায় পুলিশ গ্রেফতার করেছে ওই দু’জনকে। শনিবার এই দু’জনের মুক্তির দাবিতে খড়গপু্র শহরের ইন্দা এলাকায় প্রতিবাদে ফেটে পড়েন খড়গপু্র নাগরিক সমাজ।
খড়গপু্র শহরের সাধারণ নাগরিক সহ শহরের শিক্ষক, অধ্যাপক, শিল্পী, সাহিত্যিক আবৃত্তিকাররা এই সভায় উপস্থিত ছিলেন। অধ্যাপক সেখ আসলাম, সাহিত্যিক কামারুজ্জামান, লেখক মৃনাল শতপথী, সাংবাদিক নরেশ জানা, প্রভৃতিরা দেবমাল্য বাগচী ও বাসন্তী দাসকে গ্রেফতার করে পুলিশ চোলাই মদের কারবারকেই মদত দিচ্ছে। পুলিশের ভূমিকার তীব্র নিন্দা করে নরেশ জানা বলেন, “সুপ্রিম কোর্টের যেখানে নির্দেশ রয়েছে যে দিনের আলো ছাড়া মহিলাদের গ্রেফতার করা যায়না সেখানে বাসন্তী দাসের বাড়িতে পুলিশ ভোর পাঁচটায় হানা দেয়। দেবমাল্যর বাড়িতে পুলিশ রাত ৩ টায় হানা দিয়েছে। কেন? দেবমাল্য বাগচী কী সমাজ বিরোধী?” সভায় আবৃত্তিকার আবৃত্তি করেন, গায়করা গান গেয়ে প্রতিবাদ করেন। এদিন খড়গপু্র নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, দেবমাল্য, বাসন্তীরা যেদিন জামিন পাবেন সেদিন বীরের মর্যাদায় শহরে আনা হবে। পাশাপাশি চোলাই কারবারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।