*আজ ২৬ শে জুলাই, ২০২২, অবিলম্বে SSC/SLST পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে পরীক্ষা গ্রহণ করে সরকারি স্কুল গুলোতে দুর্নীতিমুক্ত, স্বচ্ছ, স্থায়ী নিয়োগ সহ বেকার যুবকদের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরীর দাবীতে DM এর নিকট ডেপুটেশন, বিক্ষোভ ও পথ অবরোধ করলো অল ইন্ডিয়া ইউথ স্ট্রাগল কমিটির পশ্চিম মেদিনীপুর শাখা।* দীর্ঘদিন স্কুল গুলোতে নিয়োগ হয়নি। ২০১৬ সালের SLST উত্তীর্ণরা আজ ৫০০ দিন হলো তাদের নিয়োগের দাবী তে শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষাকে উপেক্ষা করে লাগাতার অবস্থান আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। এই সফল চাকরি প্রার্থীদের দ্রুত নিয়োগের দাবী জানিয়েছে এই সংগঠন।
২০১৬ সালের পর আর কোন পরীক্ষাই হয়নি। MA, MSc, BEd উত্তীর্ণ চাকরী প্রার্থীরা বছরের পর বছর প্রস্তুতি নিয়েও পরীক্ষাটাই দিতে পারছে না। কারোর কারোর বসার বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে। এদিকে সরকারি স্কুল গুলো শিক্ষকের অভাবে ধুঁকছে। বেশ কিছু স্কুল ইতিমধ্যে বন্ধও হয়ে গিয়েছে।
এমতাবস্থায় অত্যন্ত দুঃখের হলেও সত্য SSC নিয়োগে আজ পাহাড় প্রমান দুর্নীতি প্রকাশ্যে আসছে। খোদ প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী থেকে শুরু করে ছোট বড় নেতা, মন্ত্রী সহ এক বিরাট চক্র কাজ করছে এর পেছনে। অথচ এসব জানা সত্বেও এ রাজ্যের সরকার, প্রশাসন নির্বিকার। সাধারণ মানুষের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেও দোষীদের শাস্তি হচ্ছে না। একে ক্ষুদ্র ঘটনা বলে চালানো ও ধামা চাপা দেওয়ার প্রবল চেষ্টা চলছে। দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত কর্তা ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করেছে এই কমিটি। এই বিক্ষোভ ডেপুটেশনের কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন অভিজিৎ পাত্র, পার্থাসারথি বেরা, চিন্ময় ভূঁইয়া, সমীর ঘাঁটি প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। জেলা কালেক্টরেট গেটের সামনে পনের মিনিটের প্রতীকী পথ অবরোধ করা হয়। এই কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন AIUYSC র রাজ্য সম্পাদক সঞ্জয় বিশ্বাস ও সভাপতি সুশান্ত পানিগ্রাহী। আগামীদিনে তারা আরো বৃহত্তর আন্দোলনের আহ্বান রাখেন।
ऑल इंडिया यूथ स्ट्रगल कमिटी की ओर से अविलंब नौकरी की मांग पर जिलाधिकारी को ज्ञापन
वर्ष 2016 में SLST परिक्षा पास किए हुए अभ्यार्थी विगत 500 दिनों से शीत,ग्रीष्म ,वर्षा की परवाह न करते हुए अपनी नियुक्ति के लिए निरंतर आंदोलन रत हैं मगर अफसोस प्रशासन में कोई हलचल नही है . 2016 साल से शिक्षकों की कोई नियुक्ति भी नही हुई है . उम्मीदों भरी दृष्टि से प्रत्येक वर्ष मास्टर डिग्री धारी उम्मीदवार तैय्यारियों के बावजूद परिक्षा में शामिल नही हो पा रहे हैं . वजह है परिक्षा की विज्ञप्ति ही नही निकल रही है .यह तो एक तरफ है दूसरी तरफ विद्यालय शिक्षकों का अभाव से पीड़ित है .
इन हालत में संगठन निहायत ही
जोरदार ढंग से जिलाधिकारी से उत्तीर्ण अभ्यार्थियों की त्वरित नियुक्ति की मांग की है . साथ ही ऐसी हालत में शिक्षा मंत्री द्वारा अंजाम दिए गए नियुक्ति घोटाला के उजागर से युवा प्रार्थियों में बहुत ज्यादा रोष है .